নামাজ নিয়ে স্টাটাস
রাসুলে পাক (সা:) বলেছেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমার উম্মতের উপর সর্বপ্রথম নামাজ ফরজ করেছেন এবং কেয়ামতের দিন সবার আগে নামাজের হিসাব নেয়া হবে।
অবশ্যি সালাত বিরত রাখে অশ্লীল ও মন্দ কাজ থেকে ।
( সূরা ২৯ আনকাবূত : আয়াত - ৪৫)
সালাত কায়েম করো এবং যাকাত দিয়ে দাও। আর যারা রুকু করে তাদের সাথে রুকু করো (অর্থাৎ জামাতে সালাত আদায় করো)।
(সূরা ২ আল বাকারা : আয়াত - ৪৩)
নামাজ প্রত্যেক পরহেজগার ব্যক্তির কোরবানী স্বরূপ।
মুসলিম আমার নাম! কুরআন আমার জান! নামাজ আমার গাড়ি! জান্নাত আমার বাড়ী! আল্লাহ্ আমার রব! নবী আমার সব! ইসলাম আমার ধর্ম! এবাদত আমার কর্ম!
ভোরে যে নামাজ পড়তে যায় তার হাতে ঈমানের পতাকা থাকে।
এমন এক সময় আসবে যখন মুসলমানদের জন্য ঈমান ধরে রাখা,জ্বলন্ত কয়লা হাতের মধ্যে রাখার ন্যায় কঠিন হবে।
_হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
মানুষের মনের মধ্যে এমনভাবে নিজের জন্য জায়গা করে নাও যেন তুমি মরে গেলে তোমার জন্য তারা দুআ করে আর বেঁচে থাকলে তোমাকে ভালবাসে।
-হযরত আলী (রাঃ)
অবশ্যি সালাত বিরত রাখে অশ্লীল ও মন্দ কাজ থেকে ।
( সূরা ২৯ আনকাবূত : আয়াত - ৪৫)
আগেই সালাম দেওয়ার চেষ্টা করো, কেননা আল্লাহ কাছে সর্বাপেক্ষা উত্তম ব্যক্তি হচ্ছে প্রথমে সালাম প্রদানকারী।,,
_হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
আর সালাত কায়েম করো আমাকে স্মরণ করার জন্য।
(সূরা ২০ তোয়াহা : আয়াত -১৪)
একদল লোক আছে , তাদেরকে ব্যস্ততা এবং ব্যবসা - বানিজ্য আল্লাহর স্মরণ এবং সালাত কায়েম করা থেকে বিরত রাখেনা।
(সূরা ২৪ নূর : আয়াত - ২৭)
কোন ব্যক্তি যখন নামাজে দাড়ায় তখন আল্লাহপাক তার দিকে পূর্ণ মনোযোগ দেন।আর যখন সে নামাজ থেকে সরে যায়, তখন আল্লাহও মনোযোগ সরিয়ে নেন।
সেজদায় রত অবস্থায় আল্লাহর নৈকট্য সবচাইতে বেশি লাভ হয়।
যে নির্জনে দুই রাকাত নামাজ আদায় করে যা আল্লাহ ও ফেরেশতা ছাড়া আর কেউ জানেনা সে জাহান্নাম থেকে মুক্তির পরোয়ানা পেল।
মানুষ যদি মৃত ব্যাক্তির আর্তনাদ দেখতে এবং শুনতে পেত তাহলে মানুষ মৃত ব্যাক্তির জন্য কান্না না করে নিজের জন্য কাঁদত।
_হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
সর্বদা ছোট ছোট গুনাহ গুলো থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখ,কেননা মানুষ কখনও পাহাড়ের সাথে হোচট খায়না। ছোট পাথরের সাথে খায়।
-হযরত আলী (রাঃ)
ডান চোখ হতে বাম চোখের দূরত্ব যতটুকু,মৃত্যু তার চেয়েও নিকটে।
_হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
মাটির দেহ নিয়ে কখনও করিওনা বরাই, দুচোখ বন্দ হলে দেখবে পাশে কেউ নাই। যাকে তুমি আপন ভাবো সে হবে পর, আপন হবে নামাজ,রোজা অন্ধাকার কবর।
ডান চোখ হতে বাম চোখের দূরত্ব যতটুকু,মৃত্যু তার চেয়েও নিকটে।
_হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)